সক্ষমতার ভিত্তিতে দক্ষিণ এশিয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান

0
501

অবস্থান:

.ভারত

.মালদ্বীপ

.শ্রীলঙ্কা

.নেপাল

.পাকিস্তান

.আফগানিস্তান

. বাংলাদেশ

  • পণ্য রপ্তানিতে ২০১৮ সালে শ্রীলঙ্কায় গড় সময় লেগেছে ৯১ ঘণ্টা, ভারতে ৮১ ঘণ্টা; আর বাংলাদেশে ৩১৫ ঘণ্টা।
  •  পণ্য আমদানিতে শ্রীলঙ্কায় গড় সময় ব্যয় হয়েছে ১২০ ঘণ্টা, ভারতে ১২৬ ঘণ্টা, আর বাংলাদেশের ৩৬০ ঘণ্টা।
  • এক বছরে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে আমদানি-রপ্তানির সময় অনেক কমে এলেও বাংলাদেশের পরিস্থিতি উন্নতি হয়নি।
  •  ২০১৭ সালে রপ্তানি ও আমদানি কার্যক্রমে আফগানিস্তানে সময় ব্যয় হতো যথাক্রমে ২৭৬ ও ৪২০ ঘণ্টা, ২০১৮ সালেও তা-ই ছিল।
  • ২০১৭ সালে রপ্তানিতে ৩১৫ ও আমদানিতে ৩৬০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হতো বাংলাদেশের; ২০১৮ সালে তা একই রকম ছিল।
  •  ভারতে রপ্তানিতে ২০১৭ সালে সময় ব্যয় হতো ১৪৫ ঘণ্টা আর আমদানিতে ব্যয় হতো ৩২৬ ঘণ্টা। ২০১৮ সালে সময় অনেক কমিয়ে এনেছে দেশটি।
  • দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় রপ্তানিতে ২০১৭ সালে সময় ব্যয় হতো যথাক্রমে ৯০, ৯৯, ১৩০ ও ৯১ ঘণ্টা।
  • ২০১৮ সালেও দেশগুলো একই সময় ব্যয় করেছে রপ্তানিতে।

এডিবির ওই প্রতিবেদন তৈরির ক্ষেত্রে সমুদ্রপথে পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে কী পরিমাণ সময় লাগে, তা নির্ধারণের জন্য লেনদেন সম্পন্ন করতে কী পরিমাণ নথি প্রয়োজন হয়, তা–ও বিবেচনায় নেওয়া হয়। ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, বাংলাদেশে সময় সবচেয়ে বেশি লাগার বড় কারণ গভীর সমুদ্রবন্দর না থাকা। গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপন নিয়ে অনেক দেনদরবার হলেও শেষ পর্যন্ত ফলাফল শূন্য। এ ক্ষেত্রে আমরা যদি আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির টানাপোড়েনে পড়ে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়ে থাকি, তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।

ADB -এর তথ্য অনুসারে

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here

8 + eleven =